যদি পাই
মিঠা ঘোল
পাকা
চালিতার ঝোল
প্রাণ
পাই পাইলে
আমসী
উৎস:
অংশ টুকু
মুহম্মদ আবদুর
হাই ও
আনোয়ার পাশা
সম্পাদিত কবিকঙ্কণ
মুকুন্দরাম চক্রবতীর
চন্ডীমঙ্গল কাব্যের
কালকেতু উপাখ্যানের
‘সায় ভক্ষণ”
অংশ তেকে
গৃহীত।
প্রসঙ্গ:
দরিদ্র ব্যাধ
ধর্মকেতুর স্ত্রী
অন্ত:সত্ত্বা
হলে তার
খাবার প্রসঙ্গে
এ কতা
বলা হয়েছে।
বিশ্লেয়ন:
স্বর্গে মাপগ্রস্ত
নীলাম্বর দরিদ্র
ব্যাধ দর্মকেতুর
ওরসে নিদয়ার
গর্ভে কালকেতু
নারম জন্ম
নেয়। ধর্মকেতুর
স্ত্রী নিদয়া
যখন অন্ত:
সত্ত্বা তখন
বাঙালি নারীর
চিরায়ত চিত্র
এখানে উচ্চকিত।
নারী অন্তসত্ত্বা
হলে তাদের
এটা ওটা
নানা কিছু
থেতে ইচ্ছে
করে। বিশেষত
টক জাতীয়
খাবারের প্রতি
বিশেষ আকর্ষণ
থাকে। অন্তসত্ত্বা
অবস্থায় নারীদের
যে সকল
খাবারের প্রয়োজন,
বাস্তববাদী কবি
নিখুতভাবে গর্ভবতী
মায়ের প্রিয়
খাবারের তালিক
প্রস্তুত করেছেন।
২ কি করিব কেথা যাব কোথা গেরে তরি।
আপনার দন্ত হৈল আপনার বৈরী।।
অংশচুকু মুহম্মদ আদুল হাই ও আনোয়ার
পাশা সম্পাদিত মুকুন্দরাম চক্রবর্তী বিরচিত চন্ডীমঙ্গল কাব্যের কালকেতু উপাখ্যানের
“পশুগনের ক্রন্দন” অংশ হতে চয়ন কার হয়েছে।
প্রসঙ্গ; ব্যধ বীর কালকেতুর গিয়ে হাতি
তার নিজের সমস্যার কতা তুলে দরতে গিয়ে এ কথা বলেছে।
বিশ্লেষণ: ব্যাধ কালকেতু ছেলেবলো থেকেই
শক্তিশালী এব্য সে সহজেই যে কোন পশুকে শিকার কাতে পারে। পশুর মাংশ বাজারে বি্ক্রি করে
দিন যাপন করেন। বন প্রায় উজার কারার মত শিকার করে সে। হাতি বনের আনের বজ প্রাণীর মধ্যে
একটি, ছোট গুলো গর্তে লুকিয়ে জবিন যাপন করতে পারে, কিন্তু হারি সে সোযোগ নেই। তা ছাড়া
হাতির দাত আনের মুল্যবান।
ফলে শিকারির হাত হতে রক্ষা পেতে চন্ডীদেবীকে
হাতি বশেষ ব্যবস্থা নেয়ার জোর তাগিদ দেয।
No comments:
Post a Comment